Pages

Tuesday, July 12, 2016

থেরেসা মে'র সম্ভাব্য মন্ত্রীসভা


থেরেসা মে'র মন্ত্রীসভায় কে কে থাকছেন তা নিয়ে চারদিকে কানাঘুষা। সম্ভাব্য মন্ত্রীসভার একটি খসড়া প্রকাশ করেছে লন্ডনের দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট। তাতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মের অধীনে অর্থ বিষয়ক চ্যান্সেলর হতে পারেন ফিলিপ হ্যামন্ড। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন আমবার রুড বা হেরেমি হান্ট। ফরেন সেক্রেটারি, ফার্স্ট সেক্রেটারি অব স্টেট পেতে পারেন জর্জ অসবর্ন। ব্রেক্সিটের জন্য সেক্রেটারি অব স্টেট দায়িত্ব পেতে পারেন ক্রিস গ্রেইলিং। আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন মাইকেল গোভ।


প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আসতে পারেন মাইকেল ফলঅন। ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশন সেক্রেটারির দায়িত্ব পেতে পারেন স্টিফেন ক্রাব অথবা জেরেমি হান্ট। স্বাস্থ্যমন্ত্রী, নারী ও সমতা বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন জেন এলিসন অথবা আমবার রুড। হাউজ অব কমন্সের নেতার দায়িত্ব পেতে পারেন প্রিতি প্যাটেল অথবা জেরেমি হান্ট।


আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারেন জাস্টিন গ্রিনিং। শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন নিকি মরগান। হাউজ অব লর্ডসের নেতা হতে পারেন সিল ব্যারেনস স্টোওয়েল। পরিবহন খাত পেতে পারেন প্যাট্রিক ম্যাকলাফলিন। ব্যবসায়, ইনেভেশন ও স্কিল বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন সাজিদ জাভিদ।


উত্তর আয়ারল্যান্ড বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন তেরেসা ভিলিয়ার্স। পরিবেশ, খাদ্য ও গ্রাম বিষয়ক দায়িত্বে আসতে পারেন আন্দ্রেয়া লিডসম। কমিউনিটিজ ও স্থানীয় সরকারের দায়িত্ব পেতে পারেন গ্রেগ ক্লার্ক। ওয়েলস বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন আলুন কেয়ারর্নস। সংস্কৃতি, মিডিয়া ও খেলাধুলা বিষয়ক দায়িত্বে আসতে পারেন বরিস জনসন।


স্কটল্যান্ড বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন ডেভিড মান্ডেল। জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক দায়িত্ব পেতে পারেন লিজ ট্রাস।


থেরেসা মে এর মধ্যে বলেছেন, তিনি ব্রেক্সিট বিষয়ক দায়িত্ব দেবেন এমন একজনকে যিনি ইউরোপিয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে প্রচারণা চালিয়েছিলেন। এমন ব্যক্তি হতে পারেন ক্রিস গ্রেইলিং। তবে এমন প্রচারণা চালিয়েছিলেন মাইকেল গোভ ও বরিস জনসন। তাদেরকে যদি বেছে নেয়া হয় তাহলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।







No comments:

Post a Comment